জাহান্নামের আগুন মিজানুর রহমান..
PAY_MONEY ইউজারদের জরুরী নোটিশ
Pay Money ইউজার দের জন্য জরুরি নোটিশ !
আজ বৃহস্পতিবার ! কি করতে হবে। আপনারাই ভাল জানেন। আমি বিস্তারিত নাই বা বললাম।
আজ ১৯ তারিখ ! আজকের পর থেকে (Pay Money এর)কোন ইউজার যদি একাধারে ৩দিন আমাদের (Pay Money) আপ্সে কাজ বন্দ রাখে। তাহলে আমরা ওই ইউজারের একাউন্ট ডিলেট করতে বাধ্য হবে। (আর আমরা যদি কোন কারণে কাজ বন্দ রাখি ,তো অন্য বিষয়।)আপনার একাউন্টে যদি টাকা থাকে,সে টাকাও পাবেন না। আবার নিউ করে একাউন্ট করতে হবে, কাজ করার ইচ্ছা থাকলে। আপনার সমস্যা ১/২দিন থাকতে পারে। সব সময় তো থাকে না। ৩দিনে একবার ও কাজ করতে পারবেন না, তো আপনার মত ইউজার আমাদের দরকার নেয়। আমরা যেমন ১০০%পেমেন্ট করি। ঠিক তেমনি আপনাদেরকে ও ১০০% কাজ করতে হবে ও একটিভ থাকতে হবে। আমাদের আপ্সে কাজ করতে হলে ,আমাদের নিয়ম মানতে হবে। না হয় অন্য দিকে দেখেন।
আজ বৃহস্পতিবার ! কি করতে হবে। আপনারাই ভাল জানেন। আমি বিস্তারিত নাই বা বললাম।
আজ ১৯ তারিখ ! আজকের পর থেকে (Pay Money এর)কোন ইউজার যদি একাধারে ৩দিন আমাদের (Pay Money) আপ্সে কাজ বন্দ রাখে। তাহলে আমরা ওই ইউজারের একাউন্ট ডিলেট করতে বাধ্য হবে। (আর আমরা যদি কোন কারণে কাজ বন্দ রাখি ,তো অন্য বিষয়।)আপনার একাউন্টে যদি টাকা থাকে,সে টাকাও পাবেন না। আবার নিউ করে একাউন্ট করতে হবে, কাজ করার ইচ্ছা থাকলে। আপনার সমস্যা ১/২দিন থাকতে পারে। সব সময় তো থাকে না। ৩দিনে একবার ও কাজ করতে পারবেন না, তো আপনার মত ইউজার আমাদের দরকার নেয়। আমরা যেমন ১০০%পেমেন্ট করি। ঠিক তেমনি আপনাদেরকে ও ১০০% কাজ করতে হবে ও একটিভ থাকতে হবে। আমাদের আপ্সে কাজ করতে হলে ,আমাদের নিয়ম মানতে হবে। না হয় অন্য দিকে দেখেন।
কারেন্ট ! তুই যাওয়ার আর সময় পাইলে না !
আপনাদের আজ খুবিই সুন্দর একটি গল্প শুনায় ,গল্পের শেষে একটি প্রশ্ন থাকবে ,সবার জন্য! পারলে পুরস্কার দেওয়া হবে।
প্রথম তিন জনকে।অনেক দিন আগে বীর গ্রামে একজন অন্ধ
ব্যক্তি
থাকতেন,তার নাম মনজু মিয়া। তার পেশা,মানুষের বাড়ী বাড়ী গিয়ে পানি পড়া,ঝাড়ফুঁক
করে,কিছু টাকা,চাল,ডাল।
এই দিয়ে তার দিন কাল চলে। (কারণ তার কোন ছেলে-মেয়ে
ছিল
না,আপন বলতে সে একাই),সে নিজের গ্রামথেকে অনেক-দূর গিয়ে উক্ত কাজ শেষ করে, কিছু
চাল,ডাল,টাকা নিয়ে
সন্ধ্যার দিকে নিজ বাড়ির দিকে ফিরে আসে। অন্যান্য দিনের
মত
সে দিন ও কাজ শেষ করে বাড়ির দিকে আসতেছে ,
তবে কাজ শেষ করতে একটু দেরী হল, (একটি
কথা বলে
রাখি,মনজু মিয়ার বাড়ীতে যেতে মাটির রাস্তা যেতে হয়।
এখনো একই অবস্থা।
বাড়িতে যেতে রাস্তার ধারে একটি
মদির দোকান আছে। গ্রামে কারেন্টের ব্যবস্থা আছে।
অনেক আগে থেকেই।)তার মনে চোর-ডাকাতের ভয়
আছে,তার পর ও আস্তে আস্তে হাটতেছে আর
গলা নিচু করে বলতেছে .
ব্যক্তি থাকতেন,তার নাম মনজু মিয়া। তার পেশা,মানুষের বাড়ী বাড়ী গিয়ে পানি পড়া,ঝাড়ফুঁক করে,কিছু টাকা,চাল,ডাল।
আজ কপালে দুঃখ আছে। অন্য দিন কেউ না কেউ বাড়ি পর্যন্ত পৌঁছে দিত। টাকা তো ভালই পেলাম,আমাকে বাড়িতে পৌঁছে দেওয়ার মত কোন মানুষের সাড়াশব্দ
পাইতাছিনা।টিপ্ টিপ্
পায়ে হাটতে হাটতে দোকানের সামনে দিয়ে যাওয়ার সময়
রাস্তার ধারে গাছের সাথে ধাক্কা লেগে মাটিতে চিৎকার করে
পরে যায়।গলার আওয়াজ শুনে পাশের দোকান থেকে আমরা
জন ছেলে দৌঁড়ে আসে মনজু মিয়ার কাছে। তাকে মাটি থেকে তুলে,সেই অন্ধ মনজু মিয়া মাটি থেকে উঠতে উঠতে বলতেছে,
সালা কারেন্ট !যাওয়ার আর সময় পাইলে না।
আমরা সবাই অভাগ হয়ে তাকিয়ে আছে,মনজু মিয়ার দিকে ,
আমি বললম ,চাচা !একটা কথাবলবো? মনজু মিয়া বলল,বল ভাতিজা? চাচা আপনি কিভাবে বুঝলেন এখন কারেন্ট নাই ?
মনজু চাচা এর জবাব দিলেন। আমরা সবাই তার জবাবে সন্তুষ্ট
ও বুঝতে পারছি। এখন আপনাদের বলতে হবে,মনজু মিয়া
সালা কারেন্ট !যাওয়ার আর সময় পাইলে না।
Subscribe to:
Posts (Atom)